ঢাকা | রবিবার | ১৭ই আগস্ট, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ২রা ভাদ্র, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ | ২৩শে সফর, ১৪৪৭ হিজরি

পাকিস্তানের রান পাহাড়ে চাপা পড়েছে বাংলাদেশ

পাকিস্তান শাহিনসের অপ্রতিরোধ্য ব্যাটিংয়ের ফলে বাংলাদেশের বিপক্ষে মাঠে গড়িয়েছে এক রুদ্ধদ্বার সংগ্রাম। দেশটির ব্যাটাররা শুরু থেকেই বড় সংগ্রহের স্বপ্ন দেখাচ্ছিল। ‘এ’ দল হিসেবে পাকিস্তানের দলটিকে চাপের মধ্যে রাখতে পারত বাংলাদেশের हेয়ে সাইফ হাসান ও জিশান আলমের ঝোড়ো বিদ্যুৎময় ব্যাটিংয়ের জন্য। তারা পাওয়ার প্লেতে দাপটের সঙ্গে রান সংগ্রহ করে তীব্র রানের বন্যা বইয়ে দেয়, যা দলের ভিত আরও দৃঢ় করে। কিন্তু এর পরের দিকে বাকিরা সেই মান ধরে রাখতে পারেনি, ফলে বাংলাদেশ নির্ধারিত ২০ ওভারে ৭৯ রানের বড় ব্যবধানে হার মানে।

ডারউইনে টস জিতে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে পাকিস্তান শাহিনস নির্ধারিত ২০ ওভারে ৪ উইকেট হারিয়ে ২২৭ রান সংগ্রহ করে। দলের অন্যতম উচ্চ রান ছিল ইয়াসির খানের ৬২। বাংলাদেশের পক্ষে হাসান মাহমুদ ৩৪ রানে এক উইকেট নেওয়ার প্রবণতা দেখান। জবাবে ব্যাট করতে নামা বাংলাদেশ ১৬ ওভার ৫ বলে সব উইকেট হারিয়ে ১৪৮ রানই করতে পারে।

তাদের জন্য শুরুটা ভালো হয়েছিল, প্রথম ওভারে অভিজ্ঞ নাঈম শেখকে হারিয়ে তারা দুর্দান্ত শুরু করে। তার ব্যাটে ৫ রানে বিদায় নেন। এরপর তিনে নামা সাইফ হাসান দ্রুত ঝড় তুলেন, ১৭ বলে ৩৩ রান করে দলের আক্রমণ চালিয়ে যান। সাইফের মতোই আক্রমণাত্মক ছিলেন জিশান, দুজন মিলে দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে যোগ করেন ৮৬ রান। জিশান ১৭ বলে ৩৩ রান করে বিদায় নেওয়ার পর, ভাঙে সেই জুটি।

সাইফ হাসান ব্যক্তিগত ফিফটি তুলে নেন, ৩২ বলে ৫৭ রান করে। তার বিদায়ের পর আর কেউই সুবিধা করতে পারেননি, ফলে বাংলাদেশ দ্রুত অল আউট হয়ে যায়। আফিফ হোসেন, মাহিদুল ইসলাম ও অঙ্কনরা দ্রুত ফিরে গেলে দল দেড়শর কাছাকাছি আসার আগেই অলআউট হয়ে যায়।

পূর্বে, পাকিস্তান শুরুতেই যে কোনও সম্ভাবনাকে উড়িয়ে দিয়ে ঝড়ো সূচনা করে। দুই উদ্বোধনী ব্যাটার খাজা নাফি ও ইয়াসির খান দলের ভয়ঙ্করতার প্রতিচ্ছবি ফুটিয়ে তুলেন। তাদের মাঝে রীতিমতো ঝড়ের আঘাত পড়ে, যার ফলে পাকিস্তান তার শক্ত ভিত গড়ে নেয়। ৩১ বলে ৬১ রান করে নাফি রান আউটের শিকার হলে ১১৮ রানের উদ্বোধনী জুটি ভাঙে। ইয়াসির খান ৪০ বলে ৬২ রান করেন, যা ফিফটি। তিনে নেমে আব্দুল সামাদ ২৭ বলে অপরাজিত ৫০ রান করেন, আর ইরফান খান ১২ বলে ২৫ রান যোগ করেন।” }]}}’ gebracht জন스লাদ যা আদমশুমারার কুড়ি জনের দৃষ্টিভঙ্গির সঙ্গে তুলনা করে দেখায় যে নতুন জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার দ্রুত কমছে। পাশাপাশি, এই রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে যে আগামী কয়েক বছর ধরে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার আরও ধীর হবে, যা জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করবে। ফলে, দেশের অর্থনীতি ও সামাজিক ব্যবস্থার ওপর চাপ কমবে এবং ভবিষ্যতের পরিকল্পনাগুলি আরও স্থিতিশীলভাবে বাস্তবায়িত হওয়ার সুযোগ পাব। এই প্রতিবেদনে জনসংখ্যা বৃদ্ধির এই ধীর গতি কিভাবে দেশের সামগ্রিক উন্নয়নে অবদান রাখতে পারে, তা বিশদভাবে আলোচনা করা হয়েছে।